বাড়া গ্রামে এক মুক্তিযোদ্ধার নাম ছিল তার নাম ছিল হাসু মিয়া, সে ১৯৭১ইং সালে ভালূকা মোদুয়ালী গ্রামে একটি বিশাল আম গাছ ছিল, এই আম গাছে পাকিস্তানের সোনা ও রাজাকার আরবদর বাহীনি বসবাসের আস্তনা স্থাপন করেছিল। হাসু মিয়া একা সেখানে গিযে কামান দিয়ে সামানে গুলি সারতে শুরু করে ছিলেন। আর গাছ থেকে পাখির মত মানুষ পড়তে শুরু করল। এতে রাজাকার মুক্ত হল। ভালূকা মোদুয়ারী গ্রাম। সে সময় থেকে এই স্থানটির নাম মোদুয়ারী পরিবতে নাম হাল মুক্তির আম গাছ। একা এত সহসি ভূামিকা নেওয়ার কারণ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওযার কয়েক দিন পর তার পাটি চাচাত ভাই মো: আবুল হাশেম কে রাজারকার ও পাকিস্তানি সোনারা গুলি করে হত্যা করে ছিল।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস